এনটিআরসিএর পাঁচ হাজার প্রার্থীর নিয়োগ–সুপারিশের পথ আরও সুগম হয়েছে।

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) নিয়োগ–সুপারিশে সমতা বিধান সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর ফলে এনটিআরসিএর পাঁচ হাজার প্রার্থীর সুপারিশ প্রক্রিয়া এগিয়ে যাওয়ার পথ সুগম হয়েছে।
বৃহস্পতিবার কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অধীন সমতা বিধানের প্রয়োজনীয় পরিপত্র জারি করা হয়। এর আগে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে পরিপত্র প্রকাশ করা হলেও কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগে একই প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়ায় সামগ্রিক নিয়োগ কার্যক্রম আটকে ছিল।
এ পরিস্থিতিতে বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তিকে সামনে রেখে প্রার্থীদের মধ্যে তৈরি হয়েছিল প্রবল অনিশ্চয়তা ও হতাশা। দীর্ঘদিন ধরে তারা কার্যক্রম শুরুর অপেক্ষায় দুশ্চিন্তায় ছিলেন।
বৃহস্পতিবার জারি করা পরিপত্রে জানানো হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বেসরকারি মাদরাসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশ পর্যায়ের শিক্ষক নিয়োগের জন্য বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (মাদরাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা–২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)-এর পরিশিষ্ট-ঘ-তে উল্লিখিত সাধারণ (কমন) পদগুলোর নিয়োগ–সুপারিশে প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশোধন করা হয়েছে। নির্দিষ্ট পদের বিপরীতে নতুনভাবে নির্ধারিত কাম্য শিক্ষাগত যোগ্যতাকে পূর্বের যোগ্যতার স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে।
(অনুপযুক্ত অতিরিক্ত বিজ্ঞাপন বা প্রোমোশনাল অংশ বাদ দেওয়া হয়েছে।)
আপনি চাইলে আমি এই লেখাটিকে আরও সংক্ষিপ্ত, আরও আনুষ্ঠানিক, অথবা নিউজ রিপোর্টের মতো স্টাইলে তৈরি করে দিতে পারি।
চাইলে আরও শক্তিশালী বা তথ্যভিত্তিক ভেরিয়েশন তৈরি করে দিতে পারি।

উপসংহার
সমতা বিধান সংক্রান্ত পরিপত্র জারির মাধ্যমে এনটিআরসিএর হাজারো প্রার্থীর দীর্ঘদিনের অনিশ্চয়তা দূর হলো। কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরের সমন্বয়ে নিয়োগ–সুপারিশ প্রক্রিয়া এগিয়ে যাওয়ার পথ এখন সুগম। ফলে বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তিকে ঘিরে প্রার্থীদের যে অপেক্ষা ও হতাশা তৈরি হয়েছিল, তা কাটিয়ে নতুন করে আশা সঞ্চার হয়েছে।





