“বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ হতে ১৫ (পনেরো) কার্যদিবসের মধ্যে সম্মানিত সভাপতি মহোদয়ের নিকট নিম্নোক্ত ঠিকানায় আবেদনপত্র প্রেরণ করতে হবে।”

“সরকারি বিধিমালা এবং বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের প্রণীত নীতিমালার আলোকে এমপিওভুক্ত শূন্য পদে জনবল নিয়োগ করা হবে।”
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
কোন কোন পদে নিয়োগ দেওয়া হবে?
সরকারি বিধিমালা ও বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের নীতিমালা অনুযায়ী এমপিওভুক্ত শূন্য পদে উপযুক্ত প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়া হবে। পদসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ থাকবে।
আবেদনপত্র কোথায় ও কাকে পাঠাতে হবে?
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ থেকে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে আবেদনপত্র সম্মানিত সভাপতি মহোদয়ের বরাবর নির্ধারিত ঠিকানায় পাঠাতে হবে।
আবেদনের জন্য যোগ্যতা কী?
প্রত্যেক পদের জন্য প্রযোজ্য শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রশিক্ষণ এবং অভিজ্ঞতা সংশ্লিষ্ট মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও সরকারি বিধি অনুযায়ী নির্ধারিত থাকবে। বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ থাকবে।
আবেদনপত্রের সঙ্গে কী কী সংযুক্তি প্রয়োজন?
আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্র, শিক্ষাগত সনদপত্র, প্রশংসাপত্র, সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্য কাগজপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি সংযুক্ত করতে হবে।
নিয়োগ প্রক্রিয়া কীভাবে পরিচালিত হবে?
যোগ্য আবেদনকারীদের মধ্য থেকে নির্বাচিতদের লিখিত/মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হতে পারে এবং বোর্ডের অনুমোদনক্রমে চূড়ান্তভাবে নিয়োগ দেওয়া হবে।
উপসংহার
আল-হুমায়রা (রা.) মহিলা আলিম মাদরাসা একটি স্বনামধন্য দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যা নারী শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। প্রতিষ্ঠানটি শুধু একাডেমিক উৎকর্ষতায় নয়, বরং নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষার ক্ষেত্রেও ব্যাপক পরিচিতি অর্জন করেছে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রসঙ্গে, যদিও বর্তমানে কোনো নতুন নিয়োগের ঘোষণা পাওয়া যায়নি, তবে আগ্রহী প্রার্থীদের নিয়মিতভাবে মাদরাসার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ড পর্যবেক্ষণ করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে প্রার্থীরা সময়মতো আবেদন ও প্রস্তুতির সুযোগ পাবেন। আল-হুমায়রা মহিলা মাদরাসার মতো প্রতিষ্ঠানগুলো দেশের নারী শিক্ষা ব্যবস্থায় একটি শক্ত ভিত গড়ে তুলছে — যা ভবিষ্যতের জন্য আশাব্যঞ্জক।




