এর একটি পেশাদার বাংলা রূপান্তর হতে পারে:

আরও একটু সাংবাদিকতা-ঘরানার ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে চাইলে এমনও করা যায়
আরও পরিমার্জন বা পুরো প্রতিবেদন দরকার হলে জানান, আমি সাহায্য করতে রাজি আছি!
চারুকলা অনুষদে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়?
চারুকলা অনুষদে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে মুখোশ তৈরি, আলপনা আঁকা, রঙিন পোস্টার ও ব্যানার ডিজাইন, মঙ্গল শোভাযাত্রার উপকরণ তৈরি ইত্যাদি কাজ হয়। শিল্পীরা দিনরাত পরিশ্রম করে এই প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন।
বর্ষবরণের কোন অনুষঙ্গটি সবচেয়ে আকর্ষণীয়?
সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো মঙ্গল শোভাযাত্রা—যেখানে রঙিন মুখোশ, বিশালাকৃতির কাঠামো (যেমন হাতি, মাছ, পাখি) ও লোকজ সংস্কৃতির নানা উপকরণ ব্যবহার করা হয়।
শিল্পীরা কখন থেকে প্রস্তুতি শুরু করেন?
সাধারণত নববর্ষের অন্তত ২ থেকে ৩ সপ্তাহ আগে থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়। তবে শেষ সপ্তাহে ব্যস্ততা সবচেয়ে বেশি থাকে।
এই প্রস্তুতিতে কারা অংশ নেন?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, সাবেক শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবকরা এই প্রস্তুতিতে অংশ নেন।
এই প্রস্তুতির ছবি কোথায় দেখা যায়?
প্রস্তুতির বিভিন্ন ছবি সংবাদমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং চারুকলার নিজস্ব পেজে দেখা যায়। পাশাপাশি, নববর্ষের দিন মঙ্গল শোভাযাত্রার সময় সরাসরি দেখার সুযোগ থাকে।
উপসংহার
বাংলা নববর্ষ বাঙালির জীবনে শুধু একটি ক্যালেন্ডারের পরিবর্তন নয়, এটি আবেগ, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক উজ্জ্বল বহিঃপ্রকাশ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিল্পীরা যেভাবে প্রতিটি রঙ, রেখা ও শিল্পকর্মে বর্ষবরণের প্রাণবন্ততা তুলে ধরেন, তা সত্যিই অনন্য। তাদের এই নিরলস পরিশ্রম এবং সৃজনশীলতার মধ্য দিয়েই মঙ্গল শোভাযাত্রা হয়ে ওঠে বাঙালির সাংস্কৃতিক ঐক্যের প্রতীক। নববর্ষের এই আয়োজনে চারুকলার প্রস্তুতির প্রতিটি মুহূর্ত তাই শুধু শিল্প নয়—এটি বাঙালির আত্মপরিচয়ের অংশ।




