সংশ্লিষ্ট তথ্যসমূহ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের স্বাক্ষরসহ মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে ৩০ মার্চের মধ্যে প্রেরণ করার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।

মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর আইসিটি ল্যাব, ফার্নিচারসহ বিভিন্ন সামগ্রী সরবরাহের উদ্দেশ্যে সব এমপিওভুক্ত মাদরাসার তথ্য চেয়েছে।
১৩ মার্চ মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয় যে, “ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট অব মাদরাসা এডুকেশন স্কিম”-এর আওতায় নির্ধারিত এমপিওভুক্ত মাদরাসায় মাল্টিমিডিয়া, ভোকেশনাল কোর্স চালু করার পাশাপাশি আসবাবপত্র, শিখন ও ক্রীড়া সামগ্রী সরবরাহ করা হবে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান নির্ধারণ এবং যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য মাদরাসা কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য আহ্বান করা হয়েছে।
এছাড়াও, সংশ্লিষ্ট তথ্যসমূহ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের স্বাক্ষরসহ মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে আগামী ৩০ মার্চের মধ্যে পাঠানোর জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
কেন মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর এমপিওভুক্ত মাদরাসাগুলোর তথ্য চেয়েছে?
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর আইসিটি ল্যাব, ফার্নিচারসহ বিভিন্ন সামগ্রী সরবরাহের জন্য তথ্য সংগ্রহ করছে, যা “ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট অব মাদরাসা এডুকেশন স্কিম” এর আওতায় বাস্তবায়িত হবে।
কিভাবে তথ্য পাঠাতে হবে?
সংশ্লিষ্ট তথ্য মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের স্বাক্ষরসহ মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে আগামী ৩০ মার্চের মধ্যে পাঠাতে হবে।
কী ধরনের সামগ্রী সরবরাহ করা হবে?
মাল্টিমিডিয়া, ভোকেশনাল কোর্স, আসবাবপত্র, শিখন এবং ক্রীড়া সামগ্রী সরবরাহ করা হবে।
কোন মাদরাসাগুলি তথ্য পাঠাবে?
শুধুমাত্র এমপিওভুক্ত মাদরাসাগুলি তথ্য পাঠাবে, যেগুলি “ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট অব মাদরাসা এডুকেশন স্কিম” এর আওতায় আসবে।
তথ্য পাঠানোর জন্য কোন সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে?
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে তথ্য পাঠানোর সময়সীমা ৩০ মার্চ, ২০২৫ পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে।
উপসংহার
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর এমপিওভুক্ত মাদরাসাগুলোর তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে আইসিটি ল্যাব, ফার্নিচারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী সরবরাহের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই উদ্যোগটি “ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট অব মাদরাসা এডুকেশন স্কিম” এর আওতায় শিক্ষার মান উন্নয়ন এবং মাদরাসা শিক্ষার আধুনিকীকরণে সহায়ক হবে। মাদরাসাগুলোর সংশ্লিষ্ট তথ্য ৩০ মার্চের মধ্যে পাঠানোর জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যা যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।