শুনানি শেষে সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে আইনজীবী এম সরোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের জানান, তাঁর মক্কেলদের ঢাকা সেনানিবাসের সাব-জেলে (উপকারাগারে) রাখা হবে।
ট্রাইব্যুনাল থেকে ঢাকার সেনানিবাসের সাব-জেলে স্থা

নান্তর করা হয়েছে। আজ বুধবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কারা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক মো. জাহাঙ্গীর কবির।
সকাল ১০টার দিকে কারা কর্তৃপক্ষের একটি সবুজ প্রিজন ভ্যানে করে তাঁদের ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণ থেকে নিয়ে যাওয়া হয়। এর আগে সকাল ৭টার পর তাঁদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১-এর অন্য দুই সদস্য হলেন
শুনানি শেষে সেনা কর্মকর্তাদের আইনজীবী এম সরোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের জানান, তাঁর মক্কেলদের ঢাকা সেনানিবাসের সাব-জেলে (উপকারাগার) রাখা হবে।

পরে কারা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক মো. জাহাঙ্গীর কবির বলেন, ওই সাব-জেলে ১৫ সেনা সদস্যকে রাখার প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে এবং সেখানে প্রয়োজনীয় জনবলও ইতোমধ্যে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
৫টি সাধারণ প্রশ্নোত্তর
কেন এই ১৫ সেনা সদস্যকে সাবজেলে রাখা হচ্ছে?
মানবতাবিরোধী অপরাধের তিনটি মামলায় আসামি হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে তাঁদের সাবজেলে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সাবজেল বলতে কী বোঝায়?
সাবজেল হলো একটি বিশেষ নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রিত কারাগার, যেখানে গুরুত্বপূর্ণ বা বিশেষ শ্রেণির বন্দিদের রাখা হয়।
এই সাবজেল কোথায় অবস্থিত?
সাবজেলটি ঢাকার সেনানিবাস এলাকায় অবস্থিত।
প্রশ্ন ৪ সাবজেলে রাখার বিষয়টি কে নিশ্চিত করেছেন?
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক মো. জাহাঙ্গীর কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সাবজেলে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কি?
হ্যাঁ, কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে সাবজেলে প্রয়োজনীয় জনবল ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা ইতিমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে।
উপসংহার
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে ঢাকা সেনানিবাসের সাবজেলে স্থানান্তর করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ায় তাঁদের রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। এ পদক্ষেপের মাধ্যমে মামলার বিচারপ্রক্রিয়া আরও সুশৃঙ্খলভাবে এগিয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।




