ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান জানিয়েছেন যে, উক্ত দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শ্রেণি ও পরীক্ষাসমূহ অর্ধ দিবসের জন্য বন্ধ থাকবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য নিহত হওয়ার ঘটনায় আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৫ মে) দিনটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণি ও পরীক্ষাসমূহ অর্ধ দিবসের জন্য বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান।
বুধবার (১৪ মে) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান। এর আগে দুপুর ২টার পর সেখানে শাহরিয়ার আলম সাম্যর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৈঠক শেষে উপাচার্য জানান, শাহরিয়ার আলম সাম্যর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৫ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে। এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম ও পরীক্ষাসমূহ অর্ধ দিবসের জন্য স্থগিত থাকবে।
শিক্ষাসহ সব ধরনের সর্বশেষ খবর সবার আগে জানতে যুক্ত থাকুন দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে। কোনো ভিডিও মিস না করতে চাইলে এখনই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল আইকন-এ ক্লিক করতে ভুলবেন না। বেল বাটনে ক্লিক করলে আপনার স্মার্টফোন বা কম্পিউটারে আমাদের নতুন ভিডিওর নোটিফিকেশন স্বয়ংক্রিয়ভাবে পৌঁছে যাবে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
কী ঘটনার প্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস ঘোষণা করা হয়েছে?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শোক দিবস ঘোষণা করেছে।
কবে শোক দিবস পালন করা হবে?
আগামীকাল বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫ তারিখে শোক দিবস পালন করা হবে।
শোক দিবসে কী কী কার্যক্রম বন্ধ থাকবে?
শোক দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম ও পরীক্ষাসমূহ অর্ধ দিবসের জন্য স্থগিত থাকবে।
কারা এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন?
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
কোথায় এবং কখন এই ঘোষণা দেওয়া হয়?
বুধবার, ১৪ মে বিকেলে নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করেন সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
উপসংহার
“সবশেষে বলা যায়, বৃক্ষরোপণ শুধু পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাই করে না, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তোলে। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত বেশি করে গাছ লাগানো ও রক্ষণাবেক্ষণ করা।”
আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে উপসংহার চান (যেমন শিক্ষা, প্রযুক্তি, জলবায়ু পরিবর্তন ইত্যাদি), তাহলে দয়া করে সেই বিষয়টি জানান — আমি আপনাকে সাহায্য করতে পারব একটি প্রাসঙ্গিক উপসংহার লিখে।




