শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা হলো বাংলাদেশে সরকারি বা বেসরকারি স্কুলে শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য প্রার্থীদের একটি মৌখিক পরীক্ষা (ভাইভা)। এই ভাইভা পরীক্ষা শিক্ষক নিবন্ধন পর্বের একটি অংশ, যা বাংলাদেশ শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ পরিচালনা করে।

শিক্ষাসহ সকল খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার মাধ্যমে আপনার স্মার্টফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা কী?
শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা হলো বাংলাদেশের শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য প্রার্থীদের একটি মৌখিক পরীক্ষা, যা তাদের যোগ্যতা, দক্ষতা এবং শিক্ষাশিক্ষণ পদ্ধতির বিষয় যাচাই করে।
৩৩তম দিনে ভাইভায় কি ধরনের প্রশ্ন করা হয়?
৩৩তম দিনে ভাইভায় প্রার্থীদের সাধারণভাবে শিক্ষা নীতি, পাঠ্যক্রম, বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা এবং তাদের নিজস্ব বিষয়ের ওপর প্রশ্ন করা হতে পারে। এছাড়া, শিক্ষার্থী পরিচালনা ও সমস্যা সমাধান নিয়ে প্রশ্ন করা হয়।
ভাইভায় প্রস্তুতির জন্য কী কী বিষয় গুরুত্বপূর্ণ?
ভাইভায় প্রস্তুতির জন্য প্রার্থীদের নিজস্ব বিষয়বস্তু, বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা, জাতীয় শিক্ষানীতি, শিক্ষকতার মূলনীতি, শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের পরিচালনা এবং শিক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে গভীর ধারণা থাকা উচিত।
ভাইভা পরীক্ষায় সাধারণত কতটুকু সময় দেওয়া হয়?
ভাইভা পরীক্ষার সময় সাধারণত ১০-১৫ মিনিট হয়ে থাকে, তবে এটি নির্ভর করে পরীক্ষকের উপর। পরীক্ষকরা প্রার্থীর দক্ষতা যাচাই করতে কিছুটা সময় দিতে পারেন।
শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য কী কী গুণ থাকা জরুরি?
ভাইভায় উত্তীর্ণ হতে হলে প্রার্থীর ভালো কমিউনিকেশন স্কিল, বিষয়ভিত্তিক গভীর জ্ঞান, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ার সক্ষমতা এবং শিক্ষাদানের পদ্ধতিতে দক্ষতা থাকা জরুরি।
উপসংহার
শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা, যা প্রার্থীদের শিক্ষক হিসেবে যোগ্যতা যাচাই করার উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিত হয়। ৩৩তম দিনে মুখোমুখি হওয়া প্রশ্নগুলো সাধারণত শিক্ষার পদ্ধতি, বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান এবং শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের পরিচালনা সংক্রান্ত হয়ে থাকে। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে প্রার্থীদের গভীর জ্ঞান, ভালো যোগাযোগ দক্ষতা, এবং শিক্ষক হিসেবে কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় মনোভাব থাকতে হবে। সঠিক প্রস্তুতি, আত্মবিশ্বাস এবং শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা থাকলে এই ভাইভা পরীক্ষায় সফল হওয়া সম্ভব।




