ঢাবির বাস ভাঙচুরের মামলায় গ্রেফতার ৫

ঢাবির বাস ভাঙচুরের মামলায় গ্রেফতার ৫

ঘটনার ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে আমরা জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি। ইতোমধ্যে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে আমাদের একটি বিশেষ টিম কাজ করছে।

তবে মামলার বাদী এবং আসামিদের সংখ্যা, কারা অভিযুক্ত, তাদের নাম উল্লেখ রয়েছে কি না—এসব বিষয়ে এখনই নিশ্চিতভাবে কিছু বলা সম্ভব নয়। বিষয়গুলো যাচাই-বাছাই শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলাচলকারী ‘ক্ষণিকা’ পরিবহনের একটি বাসে হামলার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাসুম বিল্লাহ।

তিনি জানান, ঘটনার পর উত্তরা পশ্চিম থানায় অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। হামলার ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের জন্য অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং বাকিদের ধরতে কাজ করছে পুলিশের একটি বিশেষ টিম।

তবে মামলার বাদী কে, কতজনকে আসামি করা হয়েছে এবং আসামিদের নাম পরিচয় সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু জানা যায়নি। বিষয়গুলো যাচাই-বাছাই শেষে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে বলে জানিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা।

ঘটনার পর মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রক্টর ড. সাইফুদ্দিন আহমেদ উত্তরা পশ্চিম থানায় যান। সেখানে তারা হামলার শিকার শিক্ষার্থী ও দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন এবং বিস্তারিত খোঁজখবর নেন।

শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অভিযোগ শোনার পর তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপাচার্যের প্রটোকল অফিসার ফিরোজ শাহ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলাচলকারী ‘ক্ষণিকা’ পরিবহনের একটি বাসে হামলার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ।

ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে, যখন গাজীপুরগামী ক্ষণিকা বাসটি উত্তরা আজমপুর এলাকায় পৌঁছায়। এ সময় হঠাৎ একদল উত্তেজিত যুবক বাসটি থামিয়ে ভাঙচুর চালায়। হামলার ঘটনায় অন্তত পাঁচ থেকে ছয়জন শিক্ষার্থী আহত হন, যাদের মধ্যে কয়েকজনকে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

ঘটনার পর রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান ও প্রধান প্রক্টর ড. সাইফুদ্দিন আহমেদ উত্তরা পশ্চিম থানায় যান। সেখানে তারা ঘটনার শিকার শিক্ষার্থী ও দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন এবং শিক্ষার্থীদের অভিযোগ শোনেন।

উপাচার্যের প্রটোকল অফিসার ফিরোজ শাহ জানান, শিক্ষার্থীদের বক্তব্যের ভিত্তিতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তা, উত্তরা পশ্চিম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাসুম বিল্লাহ বলেন, “বাসে হামলার ঘটনায় আমরা ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের চেষ্টা করছি। ইতোমধ্যে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং বাকিদের গ্রেফতারে অভিযান চালানো হচ্ছে।”

তিনি আরও জানান, মামলার বাদী, আসামিদের সংখ্যা এবং নাম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে জানানো হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলাচলকারী ‘ক্ষণিকা’ পরিবহনের একটি বাসে হামলার ঘটনায় উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে। ঘটনার পর অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ১টা ১০ মিনিটের দিকে উত্তরা বিএনএস এলাকায় বিআরটিসির একটি ট্রাক এক স্কুলছাত্রকে চাপা দিলে উত্তেজিত জনতা রাস্তায় বিক্ষোভ শুরু করে এবং যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। এ সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছায় গাজীপুরগামী ঢাবির শিক্ষার্থীদের বহনকারী ‘ক্ষণিকা’ বাসটি। উত্তেজিত যুবকদের একটি দল বাসটির লুকিং গ্লাস ভাঙে এবং চালককে টেনে নামিয়ে মারধর শুরু করে। হঠাৎ করে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এবং এতে অন্তত পাঁচ থেকে ছয়জন শিক্ষার্থী আহত হন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

ঘটনার পর রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রধান প্রক্টর ড. সাইফুদ্দিন আহমেদ উত্তরা পশ্চিম থানায় যান। সেখানে তারা ঘটনার শিকার শিক্ষার্থী এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন এবং শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ঘটনার বিস্তারিত শুনে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয় বলে জানিয়েছেন উপাচার্যের প্রটোকল অফিসার ফিরোজ শাহ।

উত্তরা পশ্চিম থানার তদন্ত কর্মকর্তা মাসুম বিল্লাহ জানান, “ঘটনার ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। ইতোমধ্যে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং বাকি আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, মামলার বাদী, আসামিদের সংখ্যা ও নাম পরিচয় যাচাই-বাছাই শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।

এদিকে, ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভিসি চত্বর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন, যা রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে তারা একটি প্রতিবাদ সমাবেশ করেন। শিক্ষার্থীরা হামলাকারীদের দ্রুত শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন এবং ভবিষ্যতে নিরাপদ যাতায়াত নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনা কীভাবে ঘটেছে?

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে উত্তরা বিএনএস এলাকায় বিআরটিসির একটি ট্রাক এক স্কুলছাত্রকে চাপা দিলে উত্তেজিত জনতা রাস্তায় বিক্ষোভ করে। এ সময় গাজীপুরগামী ঢাবির শিক্ষার্থীদের বহনকারী বাসটি সেখানে পৌঁছালে একদল যুবক বাসে ভাঙচুর চালায় ও চালককে মারধর করে।

ঘটনায় কতজন আহত হয়েছেন?

বাসে হামলার সময় অন্তত পাঁচ থেকে ছয়জন শিক্ষার্থী আহত হন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

মামলাটি কোথায় ও কাদের বিরুদ্ধে করা হয়েছে?

উত্তরা পশ্চিম থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলাটি করা হয়।

কতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তারা কারা?

পুলিশ ইতোমধ্যে ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম ও পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে?

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও প্রক্টর থানায় গিয়ে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ শুনেছেন এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে সহায়তা করেছেন। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন তারা।

উপসংহার

উত্তরার জনবহুল এলাকায় ঘটে যাওয়া এই সহিংস ঘটনার প্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার এবং তদন্ত কার্যক্রম চলমান থাকলেও শিক্ষার্থীরা দ্রুত বিচার ও নিরাপদ যাতায়াতের নিশ্চয়তা দাবি করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সক্রিয় হস্তক্ষেপ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখছে। এখন সকলের দৃষ্টি আইনানুগ পদক্ষেপ ও শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিতের দিকে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top