ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল। বুধবার (৫ মার্চ) সকাল ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা। বুধবার (৫ মার্চ) বেলা ১১টা ৩০ মিনিটের পর এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুবায়েত কবীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ভূমিকম্পটি বেলা ১১টা ৩৬ মিনিটে অনুভূত হয়, যার উৎপত্তিস্থল ভারত ও মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এলাকা। ঢাকা থেকে উৎপত্তিস্থলের দূরত্ব প্রায় ৪৪৯ কিলোমিটার এবং সেখানে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫.৬।
রুবায়েত কবীর জানান, এটি মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প হিসেবে বিবেচিত।
তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে, গত ১০ দিনে এটি ছিল দেশের বিভিন্ন স্থানে অনুভূত চতুর্থ ভূমিকম্প।
কখন এবং কোথায় এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে?
বুধবার (৫ মার্চ) বেলা ১১টা ৩৬ মিনিটে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল কোথায় ছিল?
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভারত ও মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এলাকা, যা ঢাকা থেকে প্রায় ৪৪৯ কিলোমিটার দূরে।
ভূমিকম্পের মাত্রা কত ছিল?
রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫.৬, যা মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প হিসেবে বিবেচিত হয়।
কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে কি?
তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।
সম্প্রতি দেশে ভূমিকম্পের প্রবণতা কেমন?
এ নিয়ে গত ১০ দিনের মধ্যে এটি ছিল চতুর্থবারের মতো ভূমিকম্প, যা ভূমিকম্পের সক্রিয়তার ইঙ্গিত দিতে পারে।
উপসংহার
সাম্প্রতিক সময়ে দেশে একাধিকবার ভূমিকম্প অনুভূত হওয়া উদ্বেগের বিষয়। যদিও এই ভূমিকম্পে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি, তবে বারবার ভূমিকম্পের ঘটনা ভবিষ্যতের জন্য সতর্ক সংকেত হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভূমিকম্পের ঝুঁকি মোকাবিলায় সচেতনতা বৃদ্ধি ও ভবন নির্মাণে ভূমিকম্প সহনশীল নীতিমালা মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। নাগরিকদেরও উচিত ভূমিকম্পের সময় করণীয় সম্পর্কে জানা এবং সতর্ক থাকা। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক।




